১) অ্যাক্লোরহাইড্রিয়া বা পাকস্থলী সম্পূর্ণরূপে এসিডশূন্য হয়ে পড়ে, এতে খাবারের সাথে আগত অনাকাঙ্ক্ষিত রোগ জীবাণু পরিপাকতন্ত্রে ঢুকে পড়ে।
২) দীর্ঘ মেয়াদি ডায়েরিয়া দেখা দিতে পারে ;
৩) দীর্ঘ মেয়াদে পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের নিঃসরণ বন্ধ থাকলে হাইপারগ্যাস্ট্রিনেমিয়া হয়ে গ্যাস্ট্রিক পলিপ দেখা দিতে পারে এবং সেখান থেকে পাকস্থলীর ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৪) ক্যালশিয়ামের ঘাটতি জনিত হাড় জিরজিরে হয়ে ভঙ্গুর হয়ে পড়ে ;
৫) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে ফুসফুসে নিউমোনিয়া দেখা দেয় ;
৬) ম্যাগনেশিয়ামের অভাব জনিত কারণে মাংস পেশিতে খিঁচুনি হতে পারে ;
৭) অ্যাট্রোফিক গ্যাস্ট্রাইটিস হয়ে ভিটামিন বি১২-র ঘাটতি জনিত পারনিশিয়াস অ্যানিমিয়া দেখা দিতে পারে ; এতে হাত পা দুর্বল ও জ্বালা পোড়া কিংবা কামড়ানোর অনুভূতি হতে পারে ;
৮) ক্রনিক কিডনি রোগ হতে পারে ;
৯) ডিমেনশিয়া বা দীর্ঘ মেয়াদে ভুলে যাওয়া রোগ হতে পারে ;
১০) আয়রনের অভাব জনিত দেহে রক্ত স্বল্পতা দেখা দিতে পারে ;
১১) ভিটামিন সি এর অভাব জনিত মাড়ির রোগ, দেহের ক্ষয়পূরণ ও ক্ষত সারাইয়ের কাজে ব্যাঘাত ঘটতে পারে ;
১২) গর্ভাবস্থায় দীর্ঘ মেয়াদে গ্যাসের ওষুধ খেলে জন্মগত ত্রুটিসম্পন্ন শিশু জন্ম নিতে পারে।
ডাঃ এম সাঈদুল হক
সহকারী অধ্যাপক, লিভার বিভাগ,
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
চীফ কনসালট্যান্ট, ঢাকা গ্যাস্ট্রো-লিভার সেন্টার।
০১৭০৩-৭২৮৬০১, ০১৭১০-০৩২১৫৮
০১৯২৭-০৬৮১৩৬, ০১৮৬৫-৫০৪০২৬